বাংলা প্রশ্নোত্তর

প্রোফেসর শঙ্কু – মহাকাশের দূত

১১১. “মহাকাশের দূত” কত তারিখের ঘটনা দিয়ে শুরু হয়েছে?
উত্তর : ২২ শে অক্টোবর।
১১২. ঘটনার শুরুতে আমরা কার লেখা চিঠি পাই এবং চিঠিটি কাকে লেখা?
উত্তর : ফ্রান্সিসের লেখা চিঠি প্রফেসর শঙ্কুকে।
১১৩. ফ্রান্সিসের কত বছরের পরিশ্রম ফললাভ করতে চলেছে?
উত্তর : ১২ বছরের।
১১৪. ফ্রান্সিস কে?
উত্তর : ইংলেন্ডের বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ।
১১৫. ফ্রান্সিস ফিল্ডিং প্রফেসর শঙ্কুর কত বছরের বন্ধু?
উত্তর : ২২ বছরের।
১১৬. ফ্রান্সিস ছায়াপথের একটি বিশেষ অংশে বেতার তরঙ্গে কি সংকেত পাঠিয়েছিলেন?
উত্তর : গানিতিক সংকেত।
১১৭. বালক রাজা তুতেনখামেনের সমাধি আবিষ্কার হওয়ার পর প্রবেশদ্বারে কি দেখা গেছিলো?
উত্তর :অক্ষত সিলমোহর।
১১৮. মিশরের ইতিহাস কত বছরের ইতিহাস?
উত্তর : সাড়ে তিন হাজার বছরের।
১১৯. কত সালে বালক রাজা তুতেনখামেনের সমাধি আবিষ্কার হয়?
উত্তর : ১৯২২ সাল।
১২০. কে কায়রোতে বেড়াতে এসে খবর পান সমাধি থেকে মূল্যবান জিনিস চুরির খবর?
উত্তর : আমেরিকান ধনকুবের ও শখের প্রত্নতত্ত্ববিদ গিডিয়ন মর্গেনস্টার্ণ।
১২১. এবারের প্যাপাইরাসটির পাঠোদ্ধার করে কি জানা যায়?
উত্তর : কতগুলি দৈববাণী, যাকে ইংরেজিতে বলে ওরাকলস।
১২২. প্যাপাইরাসটির পাঠোদ্ধার কে করেন?
উত্তর : বিখ্যাত মিশর বিশেষজ্ঞ ডাঃ এডওয়ার্ড থরনিক্রফট।
১২৩. প্রফেসর শঙ্কুর জার্মান বৈজ্ঞানিক বন্ধুর নাম কি?
উত্তর : উইলহেলম ক্রোল।
১২৪. “কাগজে আশ্চর্য খবর”― কোন খবর?
উত্তর : গিডিয়ন মর্গেনস্টার্ণ-এর আত্মহত্যা।
১২৫. গিডিয়ন মর্গেনস্টার্ণ-এর কোন রোগের উল্লেখ আমরা পাই?
উত্তর : হাঁপানি।
১২৬. “নেখবেৎ আমায় বাঁচতে দিল না।”― নেখবেৎ কে?
উত্তর : শকুনি।
১২৭. নেখবেৎ কাদের উপাস্য দেবী?
উত্তর : মিশরীয়দের।
১২৮. মর্গেনস্টার্ণ তার মহামূল্য রিস্টওয়াচ
কার কাছে পাঠাতে চেয়েছিল?
উত্তর : নিউইয়র্কে তার এক ভাইপোর কাছে।
১২৯. গালে মশার কামড়ে কার মৃত্যু হয়?
উত্তর : লর্ড কারনারভন।
১৩০. কার পোষা কুকুরের বিনা রোগে মৃত্যু ঘটে?
উত্তর : ইংল্যান্ডে হ্যাম্পশায়ারে করনাররভনের।
১৩১. ব্রায়ান ডেক্সটার কে?
উত্তর : তরুণ ব্রিটিশ প্রত্নতত্ত্ববিদ ও ফটোগ্রাফার।
১৩২. কোন সময়ের উল্কাপাত অন্য সময়ের তুলনায় একটু বেশি?
উত্তর : অক্টোবর।
১৩৩. প্রোফেসর শঙ্কু দেড় ঘন্টায় কটা উল্কা দেখেছিলেন?
উত্তর : ১৭ টি।
১৩৪. ‘মহাকাশের দূত’ রচনায় অক্টোবরের শেষ কোন দিনে ডায়রি লিখেছেন প্রফেসর শঙ্কু?
উত্তর : ৩০ শে অক্টোবর।
১৩৫. কাকে দেখে প্রোফেসর শঙ্কুর মনে হয় তার ওপর ভারতবর্ষের সূর্যের প্রভাব পড়েছে?
উত্তর : ব্রায়ান ডেক্সটার।
১৩৬. “এটা আমিই প্রথম পাই”― কোনটা ও কে পান?
উত্তর : প্যাপাইরাসটি, ব্রায়ান ডেক্সটার।
১৩৭. “এই অংশতে তো দেখছি দৈবজ্ঞের নাম রয়েছে।”― কোন নাম?
উত্তর : মেনেফ্রু।
১৩৮. কত বছর অন্তর হ্যালির ধূমকেতু আসে?
উত্তর : ৭৬ বছর।
১৩৯. শঙ্কুর কোথায় বেড়ানোর অভ্যাসটা বহুকালের?
উত্তর : গিরিডিতে ভোরে উশ্রীর ধারে।
১৪০. ডেক্সটার হোটেলের কত নম্বর ঘরে ছিল?
উত্তর : ১৭৬ নম্বর।
১৪১. মর্গেনস্টার্ণের স্ত্রীর নাম কি?
উত্তর : মিরিয়াম।
১৪২. “লন্ডনের সেই সভায় এনার সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল।” ― কার সঙ্গে?
উত্তর : মর্গেনস্টার্ণের স্ত্রী মিরিয়াম।
১৪৩. ৫ই নভেম্বর প্রোফেসর শঙ্কু কতবার ডায়রি লিখেছেন?
উত্তর : ৩ বার।
১৪৪. ইজিপ্টের স্বর্ণযুগের শুরু কত বছর আগে?
উত্তর : ৫০০০ বছর আগে।
১৪৫. ” যেন তিনি কোনো একটা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত” ― কে?
উত্তর : হোটেলের ম্যানেজার মিঃ নাহুম।
১৪৬. অন্য গ্রহের আগন্তুকরা পৃথিবীর অস্তিত্ব কত বছর আগে জেনেছে?
উত্তর : ৬৫ হাজার বছর।
১৪৭. তাদের আসার উদ্দেশ্য কি?
উত্তর : মানুষের সমস্যার সমাধানের উপায় বাতলানো।
১৪৮. “আমি নিজে যন্ত্র।”― কে?
উত্তর : অন্য গ্রহ থেকে আগত আগন্তুক।
১৪৯. “তোমাদের চারটি সমস্যার সমাধান দিয়ে যাচ্ছি আমরা।”― সমাধান চারটি কি কি?
উত্তর : এক) ইচ্ছা মতো আবহাওয়া বদলানো― যাতে খরা ও বন্যা কোনোটাই মানুষের ক্ষতি করতে না পারে।
দুই) শহরের দূষিত বায়ুকে শুদ্ধ করার উপায়।
তিন) বৈদ্যুতিক শক্তির বদলে সূর্যের রশ্মিকে যৎসামান্য ব্যয়ে মানুষের ব্যাপক কাজে লাগানোর উপায়।
চার) সমুদ্রগর্ভে মানুষের বসবাস ও খাদ্য উৎপাদনের উপায়।
১৫০. মহাকাশযানের ভেতরের আসবাবটি কি ছিল?
উত্তর : টেবিল।
১৫১. “লোকটির পকেটে ওটা কি”―কার পকেটে কি দেখা যাচ্ছিল?
উত্তর : গিডিয়ন মর্গেনস্টার্ণের পকেটে মেনেফ্রুর প্যাপাইরাসের ছেঁড়া অংশ।
১৫২. “কিন্তু এছাড়াও আর একটি জিনিস আমরা লক্ষ্য করেছি।”― কোন জিনিস?
উত্তর : নীল আভাযুক্ত একটি দেদীপ্যমান প্রস্তরখন্ড,যার আয়তন একটি মটরদানার অর্ধেক।
১৫৩. প্রস্তরখণ্ডটি শঙ্কুর কোন হাতের কোন আঙুলে আংটির ওপর বসানো?
উত্তর : ডান হাতের অনামিকা।
১৫৪. ২৭ শে নভেম্বরের কাহিনী কোথায় লেখা?
উত্তর : গিরিডি।
১৫৫. ‘মহাকাশের দূত’ কোন পত্রিকায় কত সালে প্রকাশিত হয়?
উত্তর : আনন্দমেলা, পূজাবার্ষিকী ১৩৮৬।

One thought on “প্রোফেসর শঙ্কু – মহাকাশের দূত

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *